লটারিতে লক্ষ লক্ষ বা কোটি কোটি টাকা পেয়ে এক রাতের মধ্যেই যে গরিব ব্যাক্তি থেকে ধনী ব্যাক্তিতে পরিণত হওয়া যায় তা আমাদের সকলেরই জানা। কিন্তু কেবলমাত্র একটি ১০০ টাকার নোটের বিনিময়ে যে রাতারাতি কয়েক লক্ষ টাকার মালিক হয়ে ওঠা সম্ভব এমনটা এর আগে কোনদিনও কেউ শুনেছেন বলে মনে হয় না। সেই কারণে হঠাৎই এই বিষয়টি শুনলে যে কোনো ব্যাক্তিরই মনে হবে যে এই ব্যাপারটা পুরোটাই একটা গুজব। কারন ১০০ টাকার নোট থাকাটা এমনকি বিচিত্র ব্যাপার তা তো আমাদের সকলের কাছেই থেকে থাকে। ১০০ টাকার একটি নোটের বিনিময়ে যদি এক রাতের মধ্যে লক্ষ লক্ষ টাকা পাওয়া যেত তাহলে দুনিয়ায় অভাব অনটন বলে আর কিছুই থাকত না। তবে এই বিষয়টি শুনতে গুজব বলে মনে হলেও তা ১০০ ভাগ সত্য বিন্দুমাত্রও গুজব নয়।তবে কিভাবে এই ১০০ টাকার নোটের বিনিময়ে নগদ লক্ষ লক্ষ টাকা হাতে আসবে? তার জন্য কি করতে হবে? চিন্তা নেই পুরো বিষয়টাই আপনাদের কাছে জলের মতো স্বচ্ছ হয়ে যাবে। তবে তার জন্য শেষ পর্যন্ত আমাদের এই প্রতিবেদনটি মন দিয়ে ধৈর্য ধরে পড়তে হবে।
সাম্প্রতিককালে অগ্নিমূল্যের বাজারে মানুষের প্রতিটি ব্যাকহারীক জিনিসপত্রের দাম যেভাবে দিনে দিনে বেড়েই চলেছে তাতে প্রতিটি মানুষেরই রোজগার করা অর্থ দিয়ে সারা মাস সংসার চালিয়ে লক্ষ লক্ষ কোটি কোটি টাকার ব্যাঙ্ক ব্যালেন্স করার স্বপ্ন দেখতে আর কারোরই সাহসে কুলায় না। তবুও নাহলে সরকারি কর্মীরা রিটায়ারমেন্টের পর গ্ৰ্যাচুইটি ও প্রভিডেন্ট ফান্ডের দরুন যে পরিমাণ টাকাটা পান তার ফলে কোটিতে না হোক অন্তত পক্ষে ২০/৩০ লক্ষ টাকা তাদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে জমা থাকা সম্ভব। কিন্তু যারা সরকারি চাকরি করেন না বর্তমান যুগে দাঁড়িয়ে এই ধরনের ভাবনা মাথায় আনাটাও তাদের পক্ষে অবাস্তব। কারন তারা যে টাকাটা রোজগার করেন তা দিয়ে পুরো মাসটা সংসার চালাতেই তারা হিমসিম খেয়ে যান তো লক্ষ লক্ষ কোটি কোটি টাকার মালিক হওয়ার স্বপ্ন তো দূরের কথা।
তবে এবার থেকে সরকারি চাকুরিজীবি হোক বা বেসরকারি চাকুরিজীবি সকলেই লাখপতি হওয়ার স্বপ্ন দেখতে পারবেন। তার কারন এমন এক সহজ উপায় আমরা আজ আপনাদের জানাব যার মাধ্যমে আপনারা খুব সহজেই কোনো পরিশ্রম ছাড়া বাড়িতে বসেই লক্ষ লক্ষ টাকার মালিক হয়ে উঠতে পারবেন। তবে তার জন্য আপনাদেরকে বিশেষ কতকগুলি নিয়ম মেনে চলতে হবে। তাহলেই এক মূহুর্তের মধ্যে নগদ ৩০ লক্ষ টাকার মালিক হওয়া থেকে আপনাকে কেউ আটকাতে পারবে না। তাহলে আর বিলম্ব না করে চলুন সেই নিয়ম গুলি জেনে নেওয়া যাক।
সমগ্ৰ পৃথিবীতে আজও এমন বহু ব্যাক্তি আছেন যাদের নিজেদের রোজকার জীবনের অন্যান্য সব সখ আহ্লাদ গুলির পাশাপাশি আরও একটি বিশেষ সখ রয়েছে। আর তা হল বহুদিনের পুরনো কয়েন বা নোট সংগ্ৰহ করে রাখা। এবং ভবিষ্যতে সুযোগ সুবিধা অনুযায়ী সেগুলি বাজারে চড়া মূল্যে বিক্রি করে সেখান থেকে মোটা অংকের টাকা কামিয়ে নেয়া। আর ঠিক সেই একই রকম পদ্ধতিতে কারোর কাছে যদি ব্রিটিশ আমলের পুরনো একটি ১০০ টাকার নোট থেকে থাকে তাহলে তার বিনিময়ে এক রাতের মধ্যেই তিনি নগদ ৬ লক্ষ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। একই ভাবে যদি এই ব্রিটিশ আমলের পুরনো ১০০ টাকার নোট কারোর কাছে ৫ টি থাকে তাহলে তার বিনিময়ে তিনি ৩০ লক্ষ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। তবে এই ১০০ টাকার নোটটি কোনো সাধারণ ১০০ টাকার নোট হলে চলবে না। তার কিছু বিশেষ বৈশিষ্ট্য থাকতে হবে। তবেই তিনি তার বিনিময়ে প্রতি নোট পিছু ৬ লক্ষ টাকা করে ইনকাম করতে পারবেন। তাহলে চলুন এবারে সেই বৈশিষ্ট্য গুলি জেনে নেওয়া যাক।
১০০ টাকার নোটে কি বৈশিষ্ট্য থাকতে হবে?
৫ টি ১০০ টাকার নোটের বিনিময়ে ৩০ লক্ষ টাকা পেতে হলে সেই নোটে যে যে বৈশিষ্ট্য গুলি থাকতে হবে সেগুলি হল-
১) নোট গুলির বেশ কিছুটা অংশ সাদা রঙের হতে হবে।
২) ১০০ টাকার নোটের গায়ে যে ক্রমিক সংখ্যা দেওয়া থাকে তা হতে হবে ৭৮৬। কারন এই ৭৮৬ নম্বরটিকে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষেরা নিজেদের জীবনের সৌভাগ্যের চিহ্ন বলে মনে করেন। সেই কারনেই তারা এই ৭৮৬ নম্বর লেখা নোট চড়া দামে ক্রয় করে নিজেদের সংগ্ৰহে রেখে দেন।
কিভাবে এই ১০০ টাকার নোটের বিনিময়ে ৩০ লক্ষ টাকা ইনকাম করা যাবে?
এই নোট গুলির বিনিময় ৩০ লক্ষ টাকা ইনকাম করতে হলে আপনাকে বাইরে কোথাও ঘোরাঘুরি করতে হবে না। এখন অনলাইনের যুগ। আপনি বাড়িতে বসে অনলাইনের মাধ্যমেই এগুলি বিক্রি করতে পারবেন। তবে তার জন্য অবশ্যই আপনার একটি ল্যাপটপ/কম্পিউটার/স্মার্টফোন থাকতে হবে। তাহলেই আপনি বিনা পরিশ্রমে ঘরে বসে বিশেষ ধরনের এই ৫ টি ১০০ টাকার নোট বিক্রি করে ৩০ লক্ষ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। যেভাবে এই নোট বিক্রির কাজটি করতে হবে তা হল-
১) আপনাকে সবার আগে CoinBazzar, OLX, IndiaMART.com এর মতো যে সব Old Note Business এর অ্যাপ গুলি রয়েছে সেখানে গিয়ে একটি বৈধ ইমেল আইডি ও ফোন নাম্বার দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করে নিজের নামে একটি অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে।
২) তারপর সেখানে ওই ১০০ টাকার নোটের ছবি আপলোড করতে হবে সেইসঙ্গে বিক্রয়কারী হিসেবে আপনার নিজের যাবতীয় ডকুমেন্টস যেমন ধরুন আধার কার্ড, ভোটার কার্ড, পাসপোর্ট সাইজ ফটো ইত্যাদিও আপলোড করতে হবে।
৩) তারপর প্রতিদিন ওই ওয়েবসাইটে যেখানে আপনি অ্যাকাউন্ট খুলে নোটের ছবি আপলোড করেছিলেন সেখানে আপনার আপলোড করা ওই নোটের ছবি দেখানো হবে।
৪) সেখান থেকে ওই নোটের ছবি দেখে কোন ব্যাক্তি যদি কিনতে ইচ্ছুক থাকেন তাহলে তিনি আপনার অ্যাকাউন্ট খোলার সময় দেওয়া ই-মেইল আইডি বা ফোন নাম্বারে আপনার সঙ্গে যোগাযোগ করবেন।
৫) এরপর আপনি ক্যুরিয়ারের মাধ্যমে বা পোস্টের মাধ্যমে সেগুলি তাকে বিক্রি করে দিলেই আপনার হাতে নগদ ৩০ লক্ষ টাকা চলে আসবে।
তাহলে আর এক মূহুর্তও সময় নষ্ট না করে আজই আমাদের জানানো নিয়মাবলী অনুসরণ করে Old Note Business ওয়েবসাইটে অ্যাকাউন্ট খুলুন। আর বিশেষ এই ১০০ টাকার নোট বিক্রি করে রাতারাতি ৩০ লক্ষ টাকার মালিক হয়ে উঠুন।