রাজ্যে ২৫ হাজার শূন্যপদে শিক্ষক নিয়োগের শূন্য পদ ফাঁকা রয়েছে এবং প্রাইমারি থেকে শুরু করে নবম দশম একাদশ দ্বাদশ সমস্ত দপ্তরেই কমবেশি শিক্ষক নিয়োগের প্রয়োজন। যে সমস্ত শিক্ষার্থী দীর্ঘদিন ধরে স্কুলের চাকরি করতে ইচ্ছুক তাদের জন্য অবশেষে চলে এলো নতুন করে বিশাল বড় একটি সুখবর। ইতিমধ্যেই কলকাতা হাইকোর্টের তরফ থেকে এমনটাই ঘোষণা করা হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কিছুদিন আগে ঘোষণা করেছিলেন ১৭ শূন্য পদ রেডি করা হয়েছে কিন্তু আইনি জটিলতার জন্য নিয়োগ করা যাচ্ছে না অবশেষে কলকাতা হাইকোর্টের তরফ থেকে ঘোষণা করা হয়েছে ১৭ হাজার নয় ২৫ হাজার শূন্য পদ রয়েছে এবং এখানে কোনরকম জটিলতা নেই, রাজ্য চাইলে এগুলোর নিয়োগ খুব দ্রুতই করতে পারে।
কোথায় কত শূন্য পদ রয়েছে:
ইতিমধ্যে কলকাতা হাইকোর্টের রিপোর্ট তলপ করেছিল কোথায় কত শূন্য পদ রয়েছে এবং সেই প্রেক্ষিতেই রিপোর্ট জমা করা হয়েছে যেখানে বলা হয়েছে-একাদশ-দ্বাদশ ও নবম-দশম শিক্ষক পদে এমনকি প্রধান শিক্ষক পদে সব মিলিয়ে মোট ২১ হাজার ৬৯৪ টি শূন্যপদ রয়েছে। অন্যদিকে প্রাইমারিতে রয়েছে মোট ৩৯৩৬ টি শূন্য পদ। হিসেব অনুযায়ী দেখা গিয়েছে সব মিলিয়ে রাজ্যে প্রায় ২৫ হাজারেরও বেশি শূন্য পদ ফাঁকা এবং যতদ্রুত সম্ভব এই শূন্য পদগুলোর নিয়োগ করতে হবে। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছিলেন ১৭ হাজার শূন্য পদ রয়েছে কিন্তু সেটি পুরোপুরি ভুল প্রমাণিত করে হাইকোর্ট জানিয়ে দিল রাজ্যে সর্বমোট ২৫ হাজার শূন্য পদ রয়েছে এবং এগুলো নিয়োগ করা প্রয়োজন খুব দ্রুতই।
ইতিমধ্যেই জানানো হয়েছে এই ২৫ হাজার শূন্য পদে কোনরকম আইনি জটিলতা নেই এবং রাজ্য যখন ইচ্ছে এই শূন্য পদগুলোর নিয়োগ করতে পারে। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ভাষণে বড় বড় কথা বলেন এবং তথ্য-প্রমাণ ছাড়াই যে সমস্ত কথা বলেছেন সেগুলো পুরোপুরি ভুল প্রমাণিত হয়ে গেল কলকাতা হাইকোর্টে। ইতিমধ্যেই দেখা যাচ্ছে রাজ্যে শিক্ষা কে নিয়ে বড়সড়ো রাজনীতি শুরু হয়েছে এবং প্রাক্তন শিক্ষা মন্ত্রী প্রচুর টাকা পাওয়া গিয়েছে এবং অনুমান করা হচ্ছে এই টাকার বিনিময়ে এই রাজ্যে প্রচুর পরিমাণে ছাত্রছাত্রীদের চাকরি দেওয়া হয়েছিল যেখানে মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীদের কথা একটুও ভাবা হয়নি। এরপর কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতির অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের তরফ থেকে সতর্কতা করা হয়েছে রাজ্য সরকার যেন আর কোনমতেই রাজ্যের বিচার ব্যবস্থাকে রাজনীতিতে টেনে না আনেন।
কলকাতা হাইকোর্টের তরফ থেকে বলা হয়েছে যে সমস্ত শূন্য পথ ফাঁকা রয়েছে সেগুলো রাজ্য চাইলে নিয়োগ করতে পারে এখানে কোনরকম আইনি জটিলতা নেই। আর একটা কথা মাথায় রাখতে হবে রাজ্য যদি স্বচ্ছ ভাবে নিয়োগ করত তাহলে নিয়োগ পদ্ধতি কখনোই আইনি দপ্তরে যেত না। রাজ্য সরকার আইনি দপ্তরের দোহাই দিয়ে শিক্ষক নিয়োগের কথা বলে ছাত্রছাত্রীদের উস্কানোর চেষ্টা করছেন কিন্তু যেখানে দেখা যাচ্ছে আইনি দপ্তর থেকে কোনরকম বাধা নেই নিয়োগের ক্ষেত্রে।
পশ্চিমবঙ্গের প্রাইমারি টেট উত্তীর্ণ চাকরিপ্রার্থীদের জন্য রয়েছে বিশাল বড় সুখবর। যারা ২০২২ এ প্রাইমারি টেট…
পশ্চিমবঙ্গ সরকার পশ্চিমবঙ্গের সাধারণ জনসাধারণের জন্য একের পর এক নতুন নতুন বিভিন্ন ধরনের প্রকল্প নিয়ে…
খাদ্য দপ্তরের তরফে বিরাট বড় কর্মী নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী জানা গিয়েছে সব…
প্রাইমারি টেট পরীক্ষার্থীর জন্য বিশাল বড় একটি সুখবর। অবশেষে যারা যারা প্রাইমারি টেট পাস করে…
দীপাবলীর আগেই সরকারি কর্মীদের DA ও পেনশন দুটোই দ্বিগুণ বাড়তে চলেছে। সরকারি কর্মী ও পেনশন…
এতদিন পর্যন্ত আমাদের রাজ্যের সাধারণ মানুষের সুবিধার্থে একাধিক জনকল্যাণমূলক প্রকল্প চালু করেছে পশ্চিমবঙ্গ সরকার। যার…