নিজস্ব প্রতিবেদন :পার্শ্ব শিক্ষকেরা দীর্ঘ টানা 32 দিন আন্দোলন ও 28 দিন আমরণ অনশন করেছিল তাদের বেতন বৃদ্ধির দাবিতে ।অবশেষে সরকার তাদের আন্দোলন তুলে নিতে বলেছিলেন এবং বলেছিলেন তাদের সমস্ত দাবি-দাওয়া ও তাদের বেতন কাঠামো মিটিয়ে দেওয়া হবে এবং পার্শ্ব শিক্ষকদের তরফ থেকে সরকারকে 31 মার্চ পর্যন্ত সময় দেয়া হয়েছিল, কিন্তু পেরিয়ে যাচ্ছে 31 মার্চ সরকার প্রতিশ্রুতি রক্ষা করেনি। অন্যদিকে পার্শ্বশিক্ষক থেকে 31 মার্চের পরে বড় আন্দোলন নামার হুমকি দিয়েছিল সরকারকে এবং বলেছিলেন 31 শে মার্চ এর আগে তাদের যদি কোন দাবি-দাওয়া পূরণ না হয় তাহলে তারা বৃহত্তর আন্দোলনে নামবেন এবং সমস্ত 48000 শিক্ষক মিলে এই আন্দোলনে সমর্থন করবেন বলেও জানিয়েছেন ।
কিন্তু বর্তমান যে পরিস্থিতি করোনাভাইরাস নিয়ে তাতে একসঙ্গে জমায়েত হওয়া বারণ । এমন পরিস্থিতিতে তারা কি আন্দোলন করবেন আর সরকারি কি এই পরিস্থিতিতে তাদের আন্দোলন করতে দেবেন এটাই এখন সব থেকে বড় প্রশ্ন এবং এটাই হচ্ছে সবাইকে দেখার বিষয়।
বর্তমান ভাইরাসের কারণে অধিকাংশ অফিস-আদালত বন্ধ আছে এবং পার্শ্ব শিক্ষকদের বেতন কাঠামোর দাবি কী করে পূরণ করবে সরকার সেটিও ভাবার বিষয়। তো এই পরিস্থিতিতে পার্শ্ব শিক্ষকেরা কী আন্দোলন করবে নাকি করোনা ভাইরাসের প্রকোপ চলে যাওয়ার পরে তারা আবার বৃহত্তর আন্দোলনে নামবে, নাকি সরকারকে তারা আবার সময় দেবে পার্শ্ব শিক্ষকদের দাবি দেওয়া ও বেতন কাঠামো পূরণ করার জন্য সেটি এখন পার্শ্বশিক্ষকদের ভাবাচ্ছে ।এবং এটাও জানা যাচ্ছে পার্শ্বশিক্ষকদের তরফ থেকে যে পার্শ্বশিক্ষকদের একটি বেতন কাঠামো সংক্রান্ত ফাইল অর্থ দপ্তরের পড়ে রয়েছে তবে এটি নিয়ে সকলের মধ্যে কনফিউশন সৃষ্টি হয়েছে।